বুধবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-13

নূতন সিদ্ধান্তে আমরা বলি আর নয় বাড়াবাড়ি,তবুও আমরা বাড়ি!সীমাদ্ধতাই আমদেরকে মহান করতে পারে কিন্তু গভীরভাবে ভাবার উপযুক্ততা নেই।সীমাবদ্ধ জীবনে প্রেমটাই অসীম কিন্তু অসীম আত্না আমরা ধারন করতে পারি না।তাই সব এলোমেলো কুয়াশাচ্ছন্ন।সংজ্ঞাহীন প্রেম ধরে আর ঝরে,এভাবে চলতেই থাকে শারিরীক উৎকর্ষে।

সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-12

কষ্ট!নামটাই যেন এক মুঠো কষ্ট ছড়িয়ে দেয়।কষ্ট কি,কেন পাই?কষ্ট এক যন্ত্রনাময় উপলদ্ধি যা মানুষকে স্বস্তির নিঃশ্বাস থেকে কয়েক কদম পেছনে ঠেলে দেয়।আর চাওয়ার বিপরীতে পাওয়াটা না মেলাই কষ্টের উৎপত্তির কারন।
মানুষ যখন নিজের কাঙ্খিত জিনিস নিজের মত করে পেত চায় তখনই নাপাওয়াটা মাঝে এসে দাঁড়ায়।আবার পাওয়াটা মিললেও সন্তুষ্টির (শুকরিয়া)বদলে নতুন আকাঙ্খার উদ্রেক হয়।কিন্তু মনুষ সর্বদাই ভূলে থাকে কোন বিনিময় ছাড়াই সৃষ্টিকর্তা তাকে দিয়েই চলেছেন।
একবার ভাবুন,সৃষ্টিকর্তা যাই করেন আমাদের ভালর জন্য!আমাদের চাওয়াটা তার কাছে সোপর্দ করলে প্রাপ্তির খাতায় যোগফল কি বেশী আসবে না?হতাশা,কষ্ট চিরতরে হারাবে না?লোভ সংবরনের মানষিকতা কি আমরা পোষন করতে পারি না কষ্ট,হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার তাগিদে?

রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-11

এ জগতে অসংখ্য লোক কবি,বিজ্ঞানি,সাহিত্যক,প্রকৌশলী,দার্শনিক হিসেবে নিজেদের অবস্থান সূদৃড় করেছে।হতে পারে কোন এক পেশার মানুষ আমার কাঙ্খিত জন।সেই কাঙ্খিত মানুষটিকে পেয়েও আমরা সন্তুষ্ট না কারন তার থেকে বেশি স্পেশাল একজন আমার সামনে।এভাবে যদি আমরা best one খুঁজতে থাকি জীবনের শেষ প্রান্তে গিয়েও আমাদের আকাঙ্ক্ষিত মানুষের দেখা পাব না।একইভাবে ভিখারি হয়েও  ধনী আবার কোটিপতি হয়েও কেউ সারাজীবন অভাবীই থাকে।আসল ব্যাপার সন্তুষ্টি,শুকরিয়া,সততা আর প্রেম।আর confusion আমাদেরকে অস্থিরতা আর ধ্বংস এনে দেয়।

বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

তাহাতে আত্মউপলদ্ধি

তাহাতে আত্মউপলদ্ধি

ছুটেছিলাম সত্যের পেছনে
নষ্ট প্রেমের উপখান রচনাতে নয়
ছোট্ট ভুলেই সৃষ্টি হল
হতাশার দীর্ঘ পথ,অথৈ যন্ত্রণাময়।

না!এটা না পাওয়ার যন্ত্রণা নয়
চরম ব্যর্থতার শিরোনামহীন গ্লানি
কিছুই ছিল না আমার
হারাইলাম তবেই বা কি?

সত্য পথে চলতে চলতে
জনপ্রিয়তার শীর্ষে তখন আমি
সূক্ষ চিন্তার ফোকর গুনে জেনেছি
এটা অহমের চরম পরিণতি।

বুক ফুলিয়ে বলেছি সবে ব্যর্থ আমি নই কখনও
প্রেম যোদ্ধার লড়াকু সৈনিক
অন্তরে তৃপ্তির হালিখেলায় বুঝলাম
প্রাপ্যতা আমার,তপ্ত আমি দাম্ভিক।

শিক্ষা নিলাম অবচেতন পাপের
নিজেকে বাচানোর শপথ নিলাম
নারী মায়াময় মরিচিকার মত
ভূলগুলো থেকে অভিজ্ঞতা পেলাম।

আত্মা তো শক্ত পাপে ধারণকৃত
সত্য কি সেখানে রয়!
বোঝাতে তার পানে
বিরক্ততায় জানলাম নষ্ট চিন্তার পরিনয়।

জানতে গেলাম সত্য ভালবাসা
বুঝল না সে হায়!
শারিরীক প্রেম নোংরামি নামান্তর
কল্পকথা আর বাস্তবতা এক নয়।।

tukro kotha-10

Man can create nothing but discover by sympathy of Allah.সৃষ্টির উল্লাসে অহমিকার হিমালয়ে বসে আকাশ কে বলছি অপেক্ষা কর আসছি আমি।মনেই হয়নি পা পিছলে শরীর ভর্তা।ভাগ্যিস নিউটনের মাথায় আপেল পড়েছিল নাইলে মধ্যাকর্ষন ব্যাপারটাও নাজানা থাকত।এটা নিউটনের সৃষ্টি হলে আপেল টা ফেলল কে?

ভালবাসি বলে সব উজাড় করে দিচ্ছি কাঙ্খিত রমনীর দ্বারে কিন্তু আমার আল্লাহ অতি আদরে আমাকে বানালেন ভূলে গেলাম তার কথা। সত্য থেকে সরে ভালবাসা কিভাবে সম্ভব?

চোখে চোখ,ঠোটে ঠোট,বুকে মাথা...এই নাকি ভালবাসার মূলকথা!!তাহলে এত বিচ্ছেদ বাজনা কোথা হতে আসে?

ইট পাথরের যান্ত্রিক পৃথিবীতে আমরা ও যন্ত্র এর মত চলছি ভুলে গিয়ে আপন সত্ত্বা,আপন বাস্তবতা।সময় খুব ই কম যত আগে বুঝব ততই মঙ্গল।যাকে বোঝাতে গেলাম বুঝলাম আগ্রহ নেই এসবে।কষ্ট পেলাম তার জন্য,বোঝাতে পারিনি কি হারাল সে।কতজন ধরতে গিয়ে হোঁচট খায় আর সে বোঝাল কল্পকথা আর বাস্তবতা এক নয়।রাত জেগে হাসলাম একাকি..................

মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-9

কাউকেই কোন কিছুতেই ভাললাগা মিলছে না।পথেও নেই পথভ্রষ্টও নই।শান্ত তবু অস্থির আত্মা!অবচেতন মনকে কিছুটা ধরতে পারছি হয়ত তাই হয়ত নিঃসঙ্গতার প্রচ্ছদপট পরিষ্কার জল।মনে হচ্ছে মানুষ তার অতীতকে জীবদ্দশায় কখনো ভূলতে পারে না।আজকের তুমিই কাল অতীত তাই হতাশা নয় মেনে নাও।মানা কঠিন তবুও মানলাম,এই দর্শন কষটদায়ক‌,বেদনাঘন।এটাই সত্য এটাই চিরন্তন।

উপলদ্ধিতে বাস্তবতা

               উপলদ্ধিতে বাস্তবতা


অপূর্ব অনিন্দ্যতায় আত্মভোলা আমি
তবুও সত্য পিপাসায় তীর্থের কাক
এই যবনিকা বুঝতে দেরী
দেরী হয়নি দিতে শুধু হৃদয় চিহ্নতে হাত।

দ্বগদ্বগে ঘা হয়ে পুড়ছে মাঝে
আকুলতায় অস্থিরতায় একাকার
বিদগ্ধ আমি একাকী পথে
স্পষ্টতায় সরাসরি এ ভুলের উপহার

ভূল নামের অষ্পৃশ্য উপলদ্ধিতে
সৃষ্টি সমরের এলোমেলো ছোটাছুটি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে আটকিয়ে আমায়
কানাকানিতে ব্যস্ত স্থায়ী শনি।

আত্মবিশ্বাসী আমি সত্যের পালঙে
ফুরিয়েছে তাই নির্বাক হতাশা
তবুও অধরা তাকে স্নিদ্ধতায় হাত বাড়ানো
খর্বকায় তার পানে সত্যের প্রত্যাশা!!

তবুও কিছুটা আশার বাতি
অম্লান রবে চিরন্তন
সত্য আমায় শিখিয়েছে হারাতে
ভূল পরিক্রমার চিরস্থায়ী প্রতিদান।





নিশুতে ভালবাসা অন্তহীনা

     নিশুতে ভালবাসা অন্তহীনা


আসলেই আমি তোমাকে ভালবাসি
ভোরের স্নিগ্ধ হাওয়ার মত
গোল্ড ফিশ এর ছোট্ট আত্মার ন্যায়
কম্পমান এই অনুভূতির চরন।

সত্যি বোধহয় ভালবাসা
শেষ বিকেলের মায়াময় গোধূলির মত
অদৃশ্য বেদনাঘন নীলের মাঝে হরাই
তোমার সাগরসদৃশ নেত্রপানে।

ভালবাসা তাই ঠিকরে পড়া হিরণ্ময় জ্যোতি
অশ্রু নাম দেওয়া ঝর্নাতে
আকাশপানে দৃষ্টি সীমানা
নীলের মাঝে নিজেকে সঁপে দেওয়া

ভালবাসি তাই এলোমেলো কবিতা
পৃষ্ঠাপটে অদ্ভুত ভাবার্থ
নিরামিষ স্বাদহীন বিরক্ত অনূভুতি
নিজেকে কোটিবার ধিক্কার জানানো।

আত্মসন্মানের গ্লানিটুকু বাকি
তোমাতে হারিয়েছি সর্বোচ্চটুকু
পারিনি কিছুই বোঝাতে
শুধু বুঝেছি ভালবাসি তোমাকে।।

সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-8

আমরা বাস্তবতা না জেনেই নিছক আবেগের পিছনে অযথা সময় ব্যয় করি কিন্ত ভাবি না ফলাফল কি হতে যাচ্ছে।আবার যখন ভূল কর্মের ফলাফলের দ্বার উম্মোচিত হয় তখন ভাগ্যের দোষ দেই পরোক্ষ ভাবে সৃষ্টিকর্তাকেও।নামাজ আদায় করি কিন্তু নামাজের বাস্তবতা না জেনেই তাই কবুলিয়াত নামাজ হয়ত হয়না তাই পাপও আমাদের আকড়ে থাকে।নামাজ হচ্ছে আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের পয়গম অথচ আমরা নামাজে দাড়িয়ে ব্যবসার চিন্তায় মগ্ন।এজন্য নামাজের ফলাফল আমরা কখন...ই পাই না দুনিয়াতে।ইসলাম যে বাস্তব ফলাফল দেয় এই সত্য টা আমরা দীর্ঘ জীবন পেয়েও অর্জন করতে পারি না একই কারনে।এমনকি দীর্ঘ জীবন ধরে নামাজ পড়ে আজও আমরা জানি না আল্লাহ-পাক কেন এই নামাজের হুকুম আমাদের উপর বর্তালেন অথচ কোন কিছু ই তিনি কারন ছাড়া করেন না।

tukro kotha-7

জ্ঞান এর পাণ্ডিত্য ভেতরে অনেকদিন অহমিকায় বিচরণ,জানি ও তার কারন,বোঝেতে চাইনি কাউকে,আসলে পারিনি।হয়ত আমি সহজটাকে কঠিন করেছি কিংবা তার উল্টো,কিন্তু সাহস হয়না বলতে এখনো নিজ চর্চায় সবাই পালানো!কিন্তু আমি আসলেই চাই কাউকে কিছু বলতে ভিতরের অর্জন,অজানা চর্চা নিবেদন।

রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-6

যে সত্য বুঝে না কিন্ত তুমি তাকে সর্বোচ্চ priority দিচ্ছ,কিছুদিন পর সে তোমাকে সর্বোচ্চ ব্যবহার করা শুরু করবে......

tukro kotha-5

প্রতিটা কষ্ট,ব্যর্থতা কে যদি অভিজ্ঞতার ঝুলিতে রাখা যায় তাহলে ঐ ব্যর্থতা বা কষ্টটাই জীবনীশক্তি হয়।বাস্তবতায় থাকলে আমার মনে হয় না কষ্ট পাওয়ার কোন সুযোগ আছে।আর যাই হোক প্রতিদিনকার মনের রঙ আলাদা করা যেখানে সেখানে ধ্বংস ছাড়া কিছু নেই।সত্যবিলাসী মানুষেরা দুঃখবিলাসী হয় না কারন সত্যের মূল পরম থেকে পাওয়া সত্য ভালবাসা।তাই ভালবাসি সত্যকে সত্যের পথ ধরে।।

শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

tukro kotha-4

Love is not what u like,
Love is that to suit others,
Adjustment is pain,
there are no adjustment in love
Love is that someone share
joy and love,
the love has meaning only
if it is start with real compromising


If something good is to happen for lifetime
then it's better to bear a few miniuts of pain
-Masnun Tutul

tukro kotha-3

ভালবাসার সুখ টা উপলদ্ধিতে পুরোটা।কাছে পাওয়া তো জৈবিক চাওয়ার ধরন।ভালবাসার উপলদ্ধি তো ভিতরে উৎফুল্লতা আনে।হ্যা আমার বিষন্নতা শেষ কারন আমিও.......!তবে পুরোটাই কাছে পাওয়ার জন্য নয়।একটা মেয়ে আমাকে শিখিয়েছিল এক টুকরা ব্যাখ্যা ভালবাসার।ভালবাসত বলে তার জ্যাম ও শব্দময় রাস্তায় হাটতে অসস্তি এর বদলে ভাললাগা মিলত কারন ভিতরে ভালবাসার শিহরন।ভালবাসত বলে পড়েও পড়েনি শত কষ্টে,ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয় নিবাস তার।সবকিছুতে ভাললাগা ছিল বলে সে জয়ী,কিন্তু সে জানত তার ভালবাসাটা শুধু শরীরে মিলবে না।
নতুন স্পেশাল মানুষটা,যে অন্তহীন চিরন্তন।কাছে পাব না তবু মন ভাল,খুব ভাল.......হয়ত ভালবাসা.........!
হতাশা শয়তানের।

tukro kotha-2

কি এক পাগলামির সময় এসে পড়লাম,সত্য থেকে ছুটে গিয়ে আবেগ কে বর্ধিত করছি।আর আবেগ টা এমন ই ঘটনার কাঁধে ভরে আছে যেখানে সবকিছু ধ্বংসের নির্দেশে চলে।দুই কালের সমাহার আর পরমের নির্দেশ ভেবেও ধ্বংসতেই তাড়িত হচ্ছি।হায় রে বোকা মানুষ ভাবধরা দার্শনিকতার খোলসে লুকাও বাস্তব কে ছুড়ে ফেলে.........!
ভূলে যেয়েও ভূল না... এটা সাময়িক,শেষ হবার অপেক্ষায় মাত্র.......!

tukro kotha-1

অস্থির আত্মা পরিপূর্ণতার চুড়া দেখতে পায় না।পবিত্র থাকার ফলাফল যদি কুসুমাস্তীর্ণ হয় দুশ্চিন্তা সেখানে দুষ্কর্মের ই প্রতিদান।ঠিক যেমন কম্পমান পরিস্কার জল খর্বিত এলোমেলো প্রতিফলন দেয়।এমনকি ভূলে ফোঁটা অশ্রুজলও কেউ ধারন করতে চায় না।ভুলগুলো বুঝেশুনে বেছে নেওয়া তাই লজ্জায় শুধু তার পানে মুক্তির অশ্রুজল ফেলা আগের মতই।বিদায়ের পথ অদৃশ্য তাই হয়ত চির বিদায়ের দিকে না চাওয়া অপেক্ষা।
আর প্রেম?না বুঝে মায়ার পেছনে অপবিত্র হাতে ভালবাসা......!সত্য টা না বুঝে অপবিত্র হাতে পবিত্র প্রেম না ভয়ঙ্কর মায়া(illusion,mirage) জোটে।
প্রতিটা কষ্ট,ব্যর্থতা কে যদি অভিজ্ঞতার ঝুলিতে রাখা যায় তাহলে ঐ ব্যর্থতা বা কষ্টটাই জীবনীশক্তি হয়।বাস্তবতায় থাকলে আমার মনে হয় না কষ্ট পাওয়ার কোন সুযোগ আছে।আর যাই হোক প্রতিদিনকার মনের রঙ আলাদা করা যেখানে সেখানে ধ্বংস ছাড়া কিছু নেই।সত্যবিলাসী মানুষেরা দুঃখবিলাসী হয় না কারন সত্যের মূল পরম থেকে পাওয়া সত্য ভালবাসা।তাই ভালবাসি সত্যকে সত্যের পথ ধরে।।

ভিতর কান্না

                 ভিতর কান্না


কি একটা যন্ত্রণার ছাপ আলোড়িত করে
এই মায়া কাটান যেন হিমালয় কে আছড়ে ফেলা,
দুর্ভেদ্য এক দুর্গ জয়।

আমি একা অদেখা জগতে
তাই দৃশ্যমান পংতি এলোমেলো আজ
একাকী পথটা যন্ত্রণাময়।

তবুও হয়ত মায়াময় ভালবাসা
থাকবে জানি সবার অগোচরে
ভুলবে নিশ্চয় সে ও একদিন!!

সেই আগের মতই একাকি পথচলা
দঃখী নই তবুও নিঃসঙ্গতা
ক্লান্ত সন্ধায় প্রতিদিনকার ঘরেফেরা।

হায়রে ভূলের সঙ্গম..................!!!!!

প্রতিহিংসা

                     প্রতিহিংসা


মেজাজ টা ভূলে কারন ছাড়াই খারাপ হচ্ছে
আত্মবিশ্বাস কে সততা পেছনে ফেলল।
মনের কূটিলতা এখনও হয়ত কিছু আছে কিন্তু
তলাধারে স্থায়ী সত্য
জয় করেছে প্রেমের বর্বরতা।

না ঠিক প্রেম না...
আকর্ষনের হৃদয় কাপুনি,
যা প্রসারিত ব্যাখ্যাতে মেলে এলোমেলো আর
সত্য সংকুচিত প্রেমের পূর্বাভাস।

সংজ্ঞা জানে অনেকই কিন্তু প্রেমের আবির্ভাব, 
ভিতর তত্ব জানে কয়জন!!
যে প্রেমে যা যোগ্য মেলে ঠিক তার তাই।।

তার কিষের দোষ দেওয়া
নিজের চিন্তায়(sense)নিজেই ধোওয়া
উপর কর্তার সাড়া নেই
নিজের ভাবনায় নিজেই লুকাই.........।

তবুও আমার মন ব্যাথা!
যদি সুযোগ মেলাত বিধাতা!!!!!!!
উপরের উনি কথা কয় না,
আমার উপযুক্ত আমিই না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

অনুতপ্ত

                অনুতপ্ত
 স্থবিরতার সাথে পাল্লা দিয়ে
এমন নিঃসঙ্গ পথ চলা
ভুলগুলো হেসে কুটিকুটি
এ যেন নিজেকে ভাল সাজাতে চাওয়া।

চিন্তাগুলো পথহারা পথিক
আবুজ ভূলগুলো পাপের সাগর আজ
পবিত্রতার টগবগে ঊনূনে
প্রথমা ধোয়ার কালো সাজ।


 
ডেকে আমাকে জানায়
ভোরের ঘাসের মুক্তো শিশির
সুযোগ গুলো নিংড়ে মেরে
যাচ্ছে সময় চরম অস্থির

চরম পরম সবই জানা
ভিতর হাসে হায় হায়
পরম দার্শনিকতার পালঙে উঠে
কোণঠাসা দুয়ের কাঠগোড়ায়।

হাতজোড়া প্রভূ ক্ষমা কর!
সাধ্য কি আমার হুকুমের অস্তিত্ব ধারণ
বিতাড়িতের হতে রক্ষা কর
প্রেমের দ্বারে করো বরণ।

পবিত্রতা

                   প্রেম পরম

মানুষের মনের গন্ধ তুমি শুকতে পাও?
কিভাবে পাবে হৃদয়ের পবিত্রতা জান তুমি!
দার্শনিকতার মুখোশে নিজেকে লুকাও?
কিভাবে লুকাবে পরম সত্যের দাবি?

চরম কাপুনিতে জর্জরিত সত্য
মিথ্যার সাথে দ্বন্দ্বে অন্তরে লিপিবদ্ধ
ঠকবে কি ঠকাবে সন্দেহ যেন আকাশে
পরম প্রেম আজ চরমে বাধাপ্রাপ্ত!
 
ছিল তব চোখে আধার নিস্তব্ধতা
অসিলা? খুজে দিয়েছিল স্য়ং বিধাতা
কিছু নিয়েছিলাম কিছু হয়ত একা
অভিমান ছুয়েছে দ্বার হারাইনি তব শ্রদ্ধা।

আজও নিছক এলোমেলো শব্দ কবিতার পাতায়
রমণী প্রেম ঠকায় না তবু দ্বারে খোচা দেয়
কর্মের কমতি,চেষ্টা তো দায়
ঠিক তো সবাই,শুধু ওড়ো পরমের ভালবাসায়!