শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

অজান কথা

অজান কথা

আসেনা কিছু চিন্তার পিছু অজান নিরাবতা
চাইলেই পারিনা জানাতে আগের মত করে আত্মার গোপন কথা
হয়েছি ফাঁক দিয়েছি ডাক বিয়োগের পথ ধরে
ভেবেছি খালি হবে কততুকুই বা নিয়েছি যা ভরে।

সরলতা নিয়ে সরল পথ ধরে শিখেছি যা কিছু
ধোকায় পড়ে নোংরা সাধন নিয়েছিল এর পিছু
সত্য মিথ্যার মিশেলে অস্থির মস্তিষ্ক পেয়েছিল কিছু নারী
নিজের মত করে সত্যের পথ ধরে পারেনি হতে সারি।

জগত চলে জগতের নিয়মে আমরা পাপাচারী
স্রোতের তালে গা ভাসিয়ে  হচ্ছি মিথ্যার বলি
 ভালবাসা বোঝিনি দেখিনি সত্য আত্মার পথ ধরে
আবেগ কামনা ধোকা দিয়েছে ভালবাসা নামান্তরে।

নোংরা এরা,ধংস এরা নাক উচু করে চলে
বলে চল একসাথে মিলে যাই প্রেমের ঢালে
আমি বলি প্রেম এটা নয় পবিত্র সে অনূভূতি
যা আসে পরম থেকে তাকে ভালবেসেই এর প্রথম পদাবলি।

তরুনী এরা আবেগের বশে নিজেকে ভাবে জ্ঞানী
অদৃশ্য না বলে পেয়েছি তরে,দেখব তর জ্ঞানের তরী
বোঝাতে গেলাম বুযল না কিছু বিকৃত মস্তিষ্ক ব্যবহারে
আদব হারিয়ে নষ্ট হল, আমি হলাম আহাজারি!

শেষ কথা, নয় বিয়োগ ব্যথা, জ্বালা সত্য না পারা ধরতে
যার কর্মফল সেই কুড়ায় আপন ধরা তালে
ভূল আমার পাপী সে আমার কি দায়!
একদিন মিলবে ঠিক কিন্তু থাকবে না সময়!!।










দুই সত্তা

দুই সত্তা

এই অশ্রুজলের হয়না কোন সংজ্ঞা
নিজেই জানি না কেন এই অনবরত ঝরে যাওয়া!
চোখের জল অন্তরের ঘনত্ব কমায়
কিন্তু অদৃশ্য রক্তক্ষরন হ্রদয়ের,সময় পাল্টে জমাট বাধায়।

পবিত্রতা অদৃশ্য, এর বিভাজন নাই
আমরা বিভাজিত পবিত্রতা আর প্রবৃত্তির বরষায়
পবিত্র আমি তখন যখন অন্তঃদৃষ্টি উর্ধমূখিতায়
আবার "আমি" ধ্যান-ধারনা আকড়ে পবিত্রতার বিপরীতে প্রবৃত্তির মোহতায়।

সংকল্পহীন নিরন্তর যুদ্ধ আমি ও আমার দ্বিতীয় সত্তায়
মায়া স্মৃতি সত্য ভালবাসা ছুড়ে ফেলে দেয়
এক একটি দির্ঘনিঃশ্বাস এক একটি মায়া বিষ্ফোরন
সত্য সাধনায় এ যেন অভদ্রতার নিরবিচ্ছন্ন আবর্তন।



রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

অনূভূতির পবিত্রতা সত্যের বাস্তবতা

জগতে আামরা আপন ইচ্ছায় চালিত হওয়ার জন্য আসেনি।প্রতিটা মূহূর্তের চিন্তা ও কর্মের হিসাব আমাদের কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দিতে হবে।স্বধীনতার ক্ষমতা আমাকে দেওয়া হয়েছে বলে ব্যাপার টা এইরকম না রাস্তায় অর্ধনগ্ন হয়ে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেমে পড়তে হবে।অনূভূতির নগ্নতা কূরিপুর নিউক্লিয়াস।অন্তরের পবিত্রতাই আমাকে সত্য ও সৎ স্বাধীনতা দিতে পারে।আসলে আমরা স্বাধীনতা ব্যপারটাই বুঝি না তাই বিকৃত অনূভূতি আমাদের বিকৃত পথে ধাবিত করে।আমি আমার অনূভূতিকে সূক্ষ বিশ্লেষন করলেই বুঝতে পারব আমি কতটা ন্যাংটা নোংরা।মানুষ ইহকাল ও পরকালে ফলাফল হিসেবে অনূভূতির প্রতিফলন ই পায়।ভেবে নেই আমি কি এবং কি পেতে যাচ্ছি,কি আমি ধারন করি আর কি আমার অতীতের কর্ম।আমার ভোগান্তি আমার কর্ম আর অনূভূতিরই ফসল।

মঙ্গলবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

বিচার অনূভূতির

কি ভাবছ?ভাইব না।চিন্তার গলায় লাগাম পরাতে পরাবে?এখনই কি ভাবছ খেয়াল করেছ?আরে ভাই গরু ছাগলের বিচার হবে না কারন এই চিন্তাটুকু ওরা করতে পারে না।মূলত তোমার আমার অনূভূতির ই বিচার হবে শেষ বিচারের দিনে।মজার চিন্তায় গা ভাসাইতেছ?জেনে রেখ তিনি অন্তরের খবর রাখেন এবং প্রতি ন্যানো সেকেন্ড এর নোংরা চিন্তার হিসাব বোঝায়ে দিতে হবে।আমাদের পৃথিবীতে আগমন আর করনীয় সম্বন্ধে সম্যক ধারনা রাখা উচিত।