বুধবার, ২৭ জুন, ২০১২

আধুনিক কবি

                         আধুনিক কবি


আধুনিক কাব্যিক কবিতা ঝরায় সেলুলোজ পাতায়
ধূম্রয়মান নির্যাসপানে,ধোয়াকূন্ডলী মষ্তিষ্কে
সৃজনশীলতার শিখরে কৃত্রিম নিরপেক্ষ চিন্তায়
সাথে করে অজস্র নোংরামি মুক্ত চিন্তার নাম দিয়ে।

লিখেছিল তারা মাটি, জল, পল্লব দেখে
প্রেম সত্যিকারের সল্পভাষা পেয়েছিল আপন সত্যতায়
অকৃত্রিম প্রেমের টানে, স্বচ্ছ প্রাকৃতিক নিবেদনে
ঝাকড়া চুল, লম্বা দাড়িতে সীমাহীন তপস্যায়।


 ঝরেছিল সব অভূতপূর্ব ভাষাশৈলি
সল্পগভীর দার্শনিকতার টানা বর্ষনে
জীবনের ভিতরকার সূক্ষ গলি নিরব আবহে
শিক্ষনীয় কিছু অতীত আধূনিকতায় আমাদের তরে...

ছিল তখন আপন বাস্তবাতায় নিজেকে জানা
ছিল না তব সনদ নামের ভয়ংদামী অলংকার
সমর্পনের তরে সৃষ্টিকর্তার দানে সন্তর্পনে অন্তচক্ষুতে
নিঁখুত বিচারে সৃষ্টি তত্ব ও নিজেকে আবিষ্কার।

এখনো কবিতা কাব্যের ভাষায়
ইট, পাথর, পিচ দেখে কবির মাথায়
ভয়ংকর গভীর চিন্তায় আপন প্রকাশে
তৈরি হয় ফুলের কবিতা অজস্র ভুলের মালায়।

মানব প্রেম এখন কাব্যের পাতায়
নির্দিষ্ট বিন্দুতে আটকে থাকে কামনার তাড়নায়
নিজের লেখায় নিজেই মূগ্ধ প্রকাশে উদগ্রীব
টিকে আছে আধূনিক কাব্যিক আপন সুগন্ধ ছড়ানোর বাসনায়।











আধুনিক কবি

আধুনিক কাব্যিক কবিতা ঝরায় সেলুলোজ পাতায়
ধূম্রয়মান নির্যাসপানে, ধোয়াকুন্ডলী মষ্তিষ্কে
সৃজনশীখরে শিখরে কৃক্ত্রিম

সোমবার, ৪ জুন, ২০১২

স্মৃতিময় শান্তি


tukro kotha-15

চোর কে শুধু চুরি করতে দেখি কিন্তু পেছনের হেতু টা দেখি না,আর আমরা সাহেব রা বড্ড বেশি সাহেব পাপ আমাদের ছুতে পারে না তাই সুযোগ পেলেই অনাহারে চরিত্র খোয়ান ন্যাংরা চোরকে দেখাই থাপ্পড়ে কত শক্তি।একটা দিন ওদের মত না খেয়ে ফুটপথে ঘুমালে এই ভাল সাজার মানষিকতা পলকে পালাত।ভাল সেজে বসে আছি টুকরো ইচ্ছাটুকু ও নাই ভাল হওয়ার।ধিক এদের মস্ত চোর যারা ভাল সেজে বসে আছে অন্যদের দাঁড়ায়ে রেখে।